বেবি ডস কয়েন কি ?
ডিজিটাল কারেন্সির
মাধ্যমে বর্তমান সময়ে কিন্তু অনেকেই ইনভেস্টের মাধ্যমে ইনকাম করে নিচ্ছে
হিউজ পরিমাণ টাকা ।তাদের মতো আপনিও যদি চান যে ইনভেস্ট এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার ইনকাম করে নিতে তাহলে আজকের রিভিউটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য । বেবি ডস কয়েনটি হল একটি ডিজিটাল কারেন্সি রিলেটিভ কোম্পানি যেখানে ইনভেস্টের
মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাবে । সহজ ভাষায় যদি আপনাকে বলতে হয় , ধরুন
কয়েনটির মূল্য বর্তমান মার্কেটপ্লেসে যা রয়েছে সেটা দিয়ে আপনি কিছু কয়েন ক্রয় করে রাখলেন বা স্টক করে রাখলেন কিছুদিন পর দেখা গেল সে কয়েন গুলোর দাম বৃদ্ধি পেয়ে অনেকটা বেড়ে গেল আর ঠিক তখন আপনিও সেগুলোকে বিক্রি করে দিলেন , এক্ষেত্রে কিন্তু আপনি অনেকটা প্রফিট অর্জন করে নিতে পারবেন এই কোম্পানিটি থেকে । এখানে আপনাকে দিনরাত পরিশ্রম করতে হবে না অর্থাৎ ঘাম ঝরানোর কোন প্রয়োজন নেই । এত সহজ একটি কাজ আশা করি আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে । এখন এর উদাহরণ স্বরূপ হিসেবে আপনাদের মাঝে আমরা যদি বিটকয়েন বা ইথেরিয়ামকে তুলে নিয়ে আসি তাহলে দেখতে পারবো বিটকয়েনের
আগের দাম এবং বর্তমান দামের মধ্যে এক আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে । সেটা
হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন । এক্ষেত্রে কিন্তু আপনিও মনে মনে ভেবে নিয়েছেন
যে আমার কাছে যদি কিছু বিটকয়েন থাকতো তাহলে কত টাকার মালিকই না থাকতাম । আবার অনেকের কাছেই কিন্তু বর্তমান
সময়ে রয়েছে । এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে আপনি যদি আগে থেকে কাজ চালিয়ে
যেতেন তাহলে অবশ্যই এই ভাবনাটি আপনার বাস্তবে পরিণত হতে পারতো । তো যাই
হোক বিটকয়েন এবং ইথেরিয়াম ভালো পজিশনে রয়েছে বিধায়
সেগুলোকে বড় কোম্পানি বলা হয় এবং বেবি ডস কোম্পানিকে মূলত ম্যাম কোম্পানি
বা ছোট কোম্পানি বলা হয়ে থাকে । তবে বিটকয়েন এর মত মার্কেটপ্লেসে জায়গা দখল করতে বেবি ডস কয়েনের অনেকটা সময় কিন্তু লেগে যাবে । কিন্তু বেবি ডস কোম্পানি আমাদের মাঝে যে প্রজেক্ট গুলো নিয়ে এসেছে সেগুলো থেকে মোটামুটি একটি ধারণা পাওয়া যায় কোম্পানিতে মার্কেটপ্লেসে পরিচিতি লাভ করতে পারবে এবং মানুষ এখান থেকে ইনভেস্টের মাধ্যমে বিপুল টাকা ইনকাম করতে পারবে । বেবি ডস কোম্পানিটি সম্পর্কে যদি কিছু বলতে হয় তাহলে টুইটারে তাদের যে অফিসিয়াল পেজ রয়েছে সেখানে তাদের এক বিশাল কমিউনিটি রয়েছে অর্থাৎ সেখানে তাদের ফলোয়ারের সংখ্যা 1.5 মিলিয়ন
। টুইটার অফিসিয়াল পেইজে তাদের সম্পর্কে আরো বিভিন্ন তথ্য রয়েছে আপনারা
সেখান থেকে তথ্যগুলোকে উদঘাটন করে নিতে পারবেন । শুধুমাত্র টুইটারে নয়
এছাড়াও টেলিগ্রাম , instagram , facebook এর মত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে তাদের বিশাল কমিউনিটি রয়েছে । বেবি ডস কোম্পানিটির নিজস্ব ব্লগ চেইন আনতে চলেছে যেটার নেটওয়ার্ক
ব্যবহার করে আগামীতে তারা বিভিন্ন প্রজেক্ট রান করাতে পারে । তাদের
নিজস্ব ব্লগ চেইন চলে আসলে প্রজেক্ট নিয়ে আনতে বেশি সময় কিন্তু লাগবে না ।
আপনারা কিন্তু বোঝতেই পারছেন কোম্পানিটি কি পরিমান পরিকল্পনা নিয়ে মার্কেটে এসেছে । এছাড়াও আরও একটি আকর্ষণীয় টেকনোলজি কোম্পানি আনতে যাচ্ছে এই Baby Doge কোম্পানিটি । আর সেটি হল মেটাভার্স । থ্রিডি এনিমেশন এর মাধ্যমে এক অলৌকিক জগতকে সম্পূর্ণ বাস্তবে রূপান্তর করে গেমস খেলা যায় পৃথিবী জুড়ে যেটার খুবই ভালো জনপ্রিয়তা প্রায় সকলের কাছেই রয়েছে । আর এই মেটাভার্স প্রযুক্তিটি যদি এই বেবি ডস কোম্পানি নিয়ে আসে তাহলে মার্কেটে এর জনপ্রিয়তা কিন্তু অনেক হারেই বৃদ্ধি পেয়ে যাবে । এছাড়াও কোম্পানিটি অ্যানিমেল সোসাইটিতেও 100,000$ ডোনেট করেছে বাংলা টাকায় যেটার পরিমাণ চলে আসে এক কোটি টাকা । ( baby doge coin market cap )
Baby Doge Swap এর মাধ্যমে কি কি সুবিধা পাওয়া যাবে ?
ডিজিটাল কারেন্সির কোন কোম্পানি যখন মার্কেটে নতুন কয়েন নিয়ে আসে বা অন্য কোন কোম্পানি যখন মার্কেটে নতুন কয়েন নিয়ে আসে তখন কিন্তু প্রথম অবস্থায় সেই কয়েন গুলো Metamusk কিংবা FTX ওয়ালেটের মত অন্যান্য ওয়ালেটে লিস্টিং হয়না । তো এখন কিন্তু আমাদের মনে আরো একটি প্রশ্ন জাগতে পারে যে তাহলে সে কয়েন গুলো কিভাবে এক্সচেঞ্জ করা যায় । লিস্টিং না হওয়া সে কয়েনগুলো কিন্তু তখন Swap ওয়ালেটের সাথে লিস্টিং হয় । এবং পরবর্তী একটা সময় কিন্তু আপনি এই Swap রিলেটেড ওয়ালেট থেকে Metamusk কিংবা FTX ওয়ালেটে নিয়ে যেতে পারবেন । আশা করি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে এই Swap ওয়ালেট
এর মাধ্যমে এক্সচেঞ্জ করা যায় এবং কোন কয়েন গুলোকে এক্সচেঞ্জ করা হয় ।
বেশ কিছু Swap রিলেটেড এর মাধ্যমে আবার পরিচিত । উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে
পারে Pancakeswap , Uniswap , Shivaswap । বেবি ডস কোম্পানিরও কিন্তু তাদের নিজস্ব Swap ওয়ালেট রয়েছে আর যেটির নাম দেওয়া হয়েছে Baby Doge Swap । তাদের এই ওয়ালেটের মাধ্যমে কিন্তু মার্কেটে আসা একটি নতুন কয়েন লিস্টিং করা যাবে এবং পরবর্তীতে সেগুলোকে Metamusk বা FTX ওয়ালেটে নেওয়া যাবে । কোম্পানিটি তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন তারা যে বেবি ডস swap এনেছে সেটার মাধ্যমে যে কয়েনলো এখানে লিস্টিং হবে বা এক্সচেঞ্জ হবে , সেগুলোকে কিন্তু কোনোরূপ ফি দিতে হবে না । এটা কিন্তু খুবই ইন্টারেস্টিং একটি বিষয় । কোম্পানিটি কিন্তু এখানে একটি প্ল্যান খাটিয়েছে সেটি হল ফ্রিতে তাদের বেবি ডস সয়েপ সার্ভিসটি দেওয়ার কারণে অনেকেই তাদের এই ওয়ালেটটি ব্যবহার করে থাকবে এবং তাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে । সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিতে চাচ্ছে কোম্পানিটি । এছাড়াও বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ ওয়ালেটের সাথে বেবিডস কোম্পানিটির পার্টনারশিপ রয়েছে আর সেগুলো হল । ( baby doge coin Wallet )
1 / XT.Com ,
2 / BscScan ,
3 / Coinmarketcap
4 / Hotbit
এছাড়াও জনপ্রিয় আরো অনেক এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট । এছাড়াও কোম্পানিটি তাদের এনএফটি
মার্কেটপ্লেস চালু করে দিয়েছে যেখানে আপনারা এনএফটি কিনতেও পারবেন এবং
আপনারা নিজেরা তৈরি করে বিক্রিও করতে পারবেন । অর্থাৎ এখান থেকে আপনি
কিন্তু ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ করতে পারবেন এনএফটি বাইসেল করার মাধ্যমে । আশা করি বিষয়টি আপনারা ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
কিভাবে বুঝতে পারব Baby Doge কোম্পানিটি রিয়েল ?
ডিজিটাল কারেন্সির যে কোম্পানিগুলো মার্কেটে নতুন আসে সে কোম্পানিগুলো কি মার্কেটে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম চালু করতে পারবে নাকি না ? সে বিষয়ে আমাদের মধ্যে প্রায় অনেকেরই একটি প্রশ্ন থেকে যায় । এখানেও কিন্তু আপনারা প্রায় অনেকেই একটি প্রশ্ন করতে পারেন ? Baby Doge কোম্পানিতে মার্কেটে আসতে পারবে নাকি স্ক্যাম করে চলে যাবে ? সে বিষয়ে আপনাদেরকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেই । Certic Website যেটা মূলত বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা প্রজেক্ট , কোম্পানিটি কতটা সিকিউরেটেড
সেই বিষয়গুলোর উপর জাস্টিফাইবা যাচাই করে একটি পার্সেন্টেজের মাধ্যমে
আমাদের সামনে তুলে ধরে । এই বিষয়টি আমরা হয়তো অনেকেই আগে জানতাম বা এখন
এখান থেকে জেনে নিলাম । তো সারটিক ওয়েবসাইট এই বেবি ডোজ কোম্পানির ক্ষেত্রে কি পরিমান বিশ্বস্ততা দিয়েছে ? 100% এর মধ্য থেকে সারটিক ওয়েবসাইট বেবি ডজ কোম্পানিকে দিয়েছে 85% । এছাড়াও সিকিউরিটি স্কোরের ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে 100% এর মধ্য থেকে 82% । মার্কেট এবং কমিউনিটির ক্ষেত্রে বেবি ডস কোম্পানিটির অর্জন সার্কিট ওয়েবসাইট থেকে 100% এর মধ্যে 95% । যেটাকে গোড রেংকিং বলা যেতে পারে । তবে এই রেংকিং বর্তমান সময়ের জন্য ভবিষ্যতে এর পরিমাণ বাড়তে বা কমতে পারে । এখন এখান থেকে বা Certic ওয়েবসাইটের দেওয়া তথ্য থেকে আপনারাই ধারণা করে নিতে পারবেন বেবি ডজ কোম্পানীটি কতটা রিয়েল সাইট হতে পারে । অবশ্যই আপনি বেবি ডস কয়েন হোল্ড করার পূর্বে কোম্পানি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন ।
বেবি ডস কয়েন ফিউচারে যে প্রজেক্ট গুলো আনতে চলেছে ?
Crypto রিলেটিভ কোম্পানি Crypto . Com
মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড মার্কেটে নিয়ে এসেছে সর্বপ্রথম । যে দেশে
এলাও রয়েছে সে দেশ থেকে এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর মাধ্যমে টাকা সরাসরি আপনি আপনার ব্যাংক ট্রান্সফারে নিয়ে আসতে পারবেন । এক্ষেত্রে কিন্তু অনেকটাই সুবিধা গ্রহণ করা যায় অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে । বেবি ডজ কোম্পানিটি তাদের নিজস্ব Crypto relative মাস্টার কার্ড মার্কেটে নিয়ে আসতে চলেছে । ঠিক এমন তথ্যই আমরা পেয়েছি বেবি ডস কোম্পানিটির ফিউচার প্ল্যান রোড ম্যাপ থেকে । সেখানে তারা স্পষ্ট বলে দিয়েছে তাদের এই মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে আপনারা ব্যাংক ট্রান্সফারে আপনার টাকা উইথড্রো দিতে পারবেন । এছাড়াও তারা আরো একটি তথ্য এখানে দিয়েছে আর সেটি হল তাদের এই মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে আপনারা ডিজিটাল কারেন্সির কয়েন ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন । অর্থাৎ মনে রাখবেন যে কোম্পানির কয়েন গুলোর ইউজকেছ অথবা ব্যবহার ক্ষেত্র তৈরি হয় সে কয়েন
গুলোর মূল্য আস্তে আস্তে বেড়ে যায় । যদি আপনি ফুল আর্টিকেলটি পড়েন
তাহলে হয়তো বুঝতে পারবেন এই কয়েনগুলোর ব্যবহার ক্ষেত্র কিন্তু অনেকটাই তৈরি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে অনেক ব্যবহারক্ষেত্র তৈরি হবে , সে ক্ষেত্রে আগামীতেও এই কয়েনগুলোর মূল্য অনেকটা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে । ( baby doge coin future prediction )
বেবি ডজ কয়েন কতটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে ?
উপরে আমরা আলোচনা করেছি বেবি ডজ কয়েন স্টক করে রেখে ইনকাম করা যাবে এখন কথা হল আপনি কখন বেবি ডজ করেন কিনে রাখবেন এবং কখন সেগুলোকে বিক্রি করে প্রফিট অর্জন করে নিবেন , সেটাও কিন্তু একটি জানার বিষয় । তো সবার প্রথম আমরা দেখি নেই বেবি ডস কয়েনের মূল্য বর্তমান সময়ে কত রয়েছে ? বর্তমান মার্কেটপ্লেসে প্রতিটা বেবি ডজ কয়েন এর দাম রয়েছে 0.000000001603$ । যেটার পরিমান বর্তমান সময়ে কিন্তু অনেকটা কম । তবে আগামীতে যদি এর দাম বেড়ে যায় তখন কিন্তু আপনি কম টাকায় কিনে বেশি টাকায় বিক্রি করে প্রফিট অর্জন করতে পারবেন । এটা সম্পূর্ণ কাজ করবে শেয়ার বাজার এর মত অর্থাৎ আমরা যারা শেয়ার বাজার সম্পর্কে জানি তাদের হয়তো বিষয়টি বুঝার কথা । এখানে আপনি কিছু বেবি ডজ কয়েন কিনে রাখলেন এবং পরবর্তীতে দাম বাড়ার সাথে সাথে আবার সেল করে দিলেন । এখানে মূলত এভাবেই আপনাকে কাজ করতে হবে । কোম্পানিটি যে প্রজেক্ট নিয়ে এসেছে বা যে প্রজেক্টগুলোকে আনতে চলেছে সেগুলো থেকে 99% আশা করা যায় যে কোম্পানিটি ভালো পজিশনে দাঁড়াবে এবং এর কয়েনগুলোর ভ্যালু দিন দিন বাড়বে । কোম্পানিটি অনেক পরিমান কয়েন বান করে রেখেছে আর আগামীতেও অনেক পরিমাণ কয়েন বান করবে যার কারণে আগামীতে তাদের নিজস্ব কয়েনের দাম অনেকটাই বাড়বে বলে ধারণা করা যায় । এখন অনেকেই আবার ভেবে থাকতে পারেন যে কোম্পানিটি মার্কেটে আসতে পারবে কিনা এবং তাদের কয়েনগুলোর দাম বাড়বে কিনা , তাহলে এই ইনভেস্ট অনলাইন সাইটটি আপনার জন্য সফলতা আনতে পারবে না । প্রথম আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং কোম্পানির রোড ম্যাপ দেখে কাজ চালিয়ে যেতে হবে । তাহলেই বলা যেতে পারে একটা সময় আপনি প্রফিট অর্জন করে নিতে পারবেন । আর যারা ইতিমধ্যে মনোভাব পোষণ করেছেন এখানে ইনভেস্ট এর মাধ্যমে ইনকাম করবেন , তাহলে আপনি সর্বোচ্চ 20 ডলারের সমপরিমাণ বেবি ডজ কয়েন কিনে রাখতে পারেন । তবে সেটা সম্পূর্ণই আপনার নিজ দায়িত্বে এবং আপনি চাইলে এই কোম্পানিটি সম্পর্কে আরো বেশি ইনফরমেশন নিয়ে ইনভেস্ট করবেন । এছাড়াও কিভাবে আপনারা ইনভেস্ট এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করে নিবেন লক্ষ লক্ষ টাকা সে তথ্যগুলো জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন । ( will baby doge reach 1 rupee )
0 মন্তব্যসমূহ