আরো পড়ুন: cDAO Coin সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ১০০০ ডলার প্লাস ইনকাম করার সহজ উপায় জেনে নিন
সিবা ইনু কয়েন কি ?
অনলাইনে যাদের কম বেশি হাঁটাচলা রয়েছে তারা হয়তো শিবা ইনু সম্পর্কে জানেন আর যারা একেবারে নতুন তারা শিবা ইনু কয়েনটি সম্পর্কে জানেন না তবে জানার জন্য আগ্রহী । শিবা ইনু কয়েনটি মূলত একটি ক্রিপ্ত কারেন্সি রিলেটিভ কয়েন যেটির মাধ্যমে ইনভেস্ট করে অনেকেই ইতিমধ্যে ইনকাম করে নিয়েছে আবার ভবিষ্যতে অনেকে করতে চলেছে । উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে শিবা ইনো কয়েন এখন আপনি কিছু স্টক করে রাখলেন এবং মার্কেটে যখন দেখতে পেলেন এগুলোর দাম অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে তখন আবার বিক্রি করে দিলেন এক্ষেত্রে কিন্তু আপনি একটি ভালো মানের প্রফিট অর্জন করতে পারবেন । আর এই ধরনের কয়েনগুলোর মাধ্যমে কিন্তু মানুষ এভাবেই ইনকাম করে থাকে । আর এই কয়েন গুলোর মূল্য বর্তমান বাজারে অনেকটা কম হওয়ার কারণে এগুলোকে মেম কয়েন বা ছোট কয়েন বলা হয়ে থাক উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে সিবা ইনু কয়েন , ডগি কয়েন ইত্যাদি ইত্যাদি । আমরা এবার চলে যাব শিবা ইনো কোম্পানিটিতে কি কি থাকছে । আপনারা সকলেই হয়তো জানেন বর্তমান সময়ের মেসেজিং সাইড গুলোর মধ্যে জনপ্রিয় একটি সাইট হচ্ছে টেলিগ্রাম যেখানে 1 বিলিয়ন প্লাস কমিউনিটি রয়েছে । আর সেই টেলিগ্রাম এর মত জনপ্রিয় একটি মেসেজিং সাইট নিয়ে আমাদের মাঝে সিবা ইনু কোম্পানিটি চলে এসেছে আর তাদের জনপ্রিয় মেসেজিং সাইটটির নাম হচ্ছে ShibaGram । আরেকটি বিষয় জেনে রাখুন টেলিগ্রামের সাথে কিন্তু সিবা কোম্পানির পার্টনারশিপ রয়েছে । এছাড়াও শিবাগ্রাম নামে কোম্পানিটি একটি নিজস্ব ওয়ালেট রয়েছে সিবা ওয়ালেট যেটির মাধ্যমে ট্রাস্টেড ওয়ালেট এর মত বাইসেল করা যাবে । এছাড়াও অ্যামাজনের মত একটি বড় শপিং সাইড সিবা ইনু কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপ রয়েছে । এবার যদি আমরা একটু ভেবে দেখি যে জনপ্রিয় এবং বড় বড় কোম্পানিগুলো যেহেতু সিবা ইনু কোম্পানির সাথে জড়িত রয়েছে বলা যেতে পারে এটি একটি ট্রাস্টেড কোম্পানি । এছাড়াও আপনারা জেনে থাকবেন ইলন মাস্ক ও তার অফিসিয়াল টুইটারে এই কোম্পানিটি নিয়ে টুইট করেছিলেন । অনেক সময় দেখা যায় সিবা কয়েনকে প্রোমোট করে থাকে ইলণ মাস্ক।
এই ইলন মাস্ক কিন্তু বর্তমান সময়ে বিশ্বের প্রথম তালিকায় রয়েছে ধনী
ব্যক্তিদের মধ্যে এটা হয়তো অনেকে জানেন আবার অনেকেই জানেন না । আরো একটি
ভালো খবর হল কোম্পানিটির তাদের নিজস্ব ShibaSwap রয়েছে যেটি মূলত যে কোন মুদ্রার একটি বিকেন্দ্রীকরণ বিনিময় হিসেবে কাজ করে থাকে উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে Pancakeswap এবং Uniswap এর মত কাজ করে থাকে । এছাড়াও তাদের ShibaCake রয়েছে যেটি মূলত ShibaSwap
এর মতই কাজ করবে । এছাড়াও কোম্পানিটির আন্ডারে বেশ কিছু কয়েন রয়েছে এবং
তারা আগামীতেও আনতে চলেছে । আরো গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি রয়েছে সেটি হল সিবা ইনু কোম্পানির নিজস্ব ব্লগ চেইন আসতে চলেছে । যেটি আসলে এই কয়েনের ভ্যালু আরো অনেক গুন বেশি বেড়ে যাবে । আর যখন শিবা ইনুর নিজস্ব ব্লগচেইন আসবে তখন এই ব্লক চেইনের নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে অনেক কয়েন কিংবা এনএফটি আসবে যেমনটা এখন বাইনাসের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এসে থাকে । এছাড়াও আপনারা জানেন বর্তমান সময়ে গেম ইন্ডাস্ট্রিগুলো অনেকটাই এগিয়ে এই মার্কেটপ্লেসগুলো কিন্তু এখন বিশাল আকৃতি ধারণ করতে সফল হয়েছে এখানেও কিন্তু পিছিয়ে নেই শিবা ইনো কোম্পানিতে তারা তাদের নিজস্ব শিবা গেম নিয়ে এসেছে আর এই গেমসটি খেলেও আপনি শিবা কয়েন উপার্জন করতে পারবেন । এছাড়া আরো জেনে খুশি হবেন বর্তমান সময়ে একটি নতুন প্রযুক্তি চলে এসেছে যেটির নাম হচ্ছে এনএফটি , এই শিবা ইনু কোম্পানি তাদের নিজস্ব এনএফটি মার্কেটে নিয়ে এসেছে । এছাড়াও আরো জনপ্রিয় ও আরো অনেকগুলো প্রজেক্ট আনতে চলেছে সেগুলো সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন । নতুন প্রজেক্ট আসার মাত্রই রিভিউ এর মাধ্যমে আপনাদেরকে এই অনলাইন Crypto Bangla ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে । এখন আপনি বুঝতে পেরেছেন তারা যেহেতু বড় বড় কোম্পানিগুলোর সাথে কমপেয়ার করে মার্কেটে এসেছে এবং একটা পর্যায়ে এর ভবিষ্যৎ কিন্তু জনপ্রিয়তার শীর্ষে ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যেতে পারে । আবার অনেক বড় বড় কোম্পানি গুলোর কিন্তু তাদের সাথে পার্টনারশিপ রয়েছে । তো এখন আপনারাই বুঝে নিন এই কোম্পানির ভবিষ্যৎ কতটা উজ্জ্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ? ( shiba inu coin prediction )
ShibaSwap কি ও Shibashop আসলে আমাদের কি লাভ হবে ?
মার্কেটে যখন নিত্য নতুন অনেক কয়েন আছে এর ভিতরে কিছু কিছু কোম্পানি আছে যাদের কয়েনগুলো ট্রাস্টেড কিংবা বাইনাস ওয়ালেট এর মত অন্যান্য ওয়ালেট লিস্টিং হয় না সেই কয়েন গুলো এই Swap রিলেটেড ওয়ালেটের সাথে লিস্টিং
হয় । উদাহরণস্বরূপ ভাবে বলা যেতে পারে একটি মেইন ব্যাংকের একটি এজেন্ট
ব্যাংক রয়েছে , মাধ্যমে কিন্তু ব্যাংকিং কাজকর্ম করা গেলেও সুযোগ সুবিধার
ক্ষেত্রে পার্থক্য রয়েছে । ঠিক ওরকমই বিভিন্ন কোম্পানির কয়েন গুলো যখন বড় বড় এক্সচেঞ্জ ওয়ালেটে লিস্টিং না হয়ে শোয়েব রিলেটিভ এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট গুলোতে লিস্টিং হয় এবং সেগুলো পরবর্তীতে এখান থেকে বাইনাস বা ট্রাস্টেড ওয়ালেটে নেওয়া যায় । অর্থাৎ swap wallet to Binance wallet । আপনারা যারা জানেন Pancakeswap এবং Uniswap এর মাধ্যমে যেভাবে কয়েন এক্সচেঞ্জ করা যায় ঠিক একইভাবে Shibaswap এর মাধ্যমে কয়েন এক্সচেঞ্জ করা যাবে । আরেকটি বিষয় আমরা জেনে অনেকটা খুশি হব আর সেটি হল amazon কোম্পানির যে কর্ণধার রয়েছে তিনি কিন্তু একটা সময় পৃথিবীর সেরা ধনীর তালিকার শীর্ষে চলে গিয়েছিলেন এই ই-কমার্সের মাধ্যমে । শিবা কোম্পানিতে কিন্তু এই ই-কমার্স এর দিকেও বেশ ভালই নজর দিয়েছে তার কারণ হলো তারা এখানে ShibaShop ই-কমার্স সাইট রেখেছি যেটির মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী গুলো নিয়ে নিতে পারেন । বর্তমান সময়ে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা পৃথিবী জুড়ে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে অনলাইন প্লাটফর্ম গুলো থেকে ঘরে বসেই মানুষ এখন কেনাকাটা করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে । আপনারা কিন্তু সিবা কোম্পানির Shibashop থেকেও ই-কমার্সের এই সুবিধাটি পেয়ে যাবেন । আর শিবা কয়েন এর মাধ্যমে কিন্তু আপনারা এই প্লাটফর্ম থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন । এ কারণেই যারা এখানে কয়েন গুলো হোল্ড করে রেখেছেন তারা তাদের কয়েনগুলোকে বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন । এক্ষেত্রে শিবা কয়েনের ভ্যালু অনেকটাই বেড়ে যাবে এবং আমি আশা করি একটা সময় একটি শিবা কয়েনের মূল্য ৫ থেকে ১০ ডলার হতে পারে এমনটাই গুণীজনরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছে । তবে মনে রাখবেন শিবা সয়েপ চালু হয়েছে ইতিমধ্যেই এবং শিবা সপ যেকোনো সময় আমাদের মাঝে চালু হতে পারে । ( shiba swap analytics )
শিবা গেম কি এবং শিবা গেম খেলে কি পরিমান শিবা কয়েন উপার্জন করতে পারবো ?
আমরা অনেকগুলো মাধ্যম সম্পর্কে পরিচিত হয়েছি যাই হোক বর্তমান সময়ে গেমিং ইন্ডাস্ট্রি অনেকটাই এগিয়ে এবং সেখানে একটি বিশাল কমিউনিটি তৈরি হয়েছে । এই গেমে ইন্ড্রাস্ট্রিগুলো এতটাই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে যে গুগল এবং ফেসবুক এই গেমিং ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করা শুরু করে দিয়েছে । এক্ষেত্রেও কিন্তু পিছিয়ে নেই আমাদের পরিচিতি শিবা ইনু কোম্পানিটি । এছাড়াও পাবজি এবং ফ্রি ফায়ার এর জনপ্রিয়তা নিয়ে আপনারা হয়তো সকলেই কমবেশি জানেন । এই গেমগুলো খেলার পাশাপাশি কিন্তু আপনি বিভিন্ন স্ট্রিমিং এবং লাইভের মাধ্যমে গেম প্লে করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় । এছাড়াও গেমের প্লে করে মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায় । শিবা ইনু কোম্পানিটিও আমাদের মাঝে সিবা গেম নিয়ে এসেছে যেটির মাধ্যমে আমরা পাবজি এবং ফ্রি ফায়ারের মতোই গেম প্লে করে ইনকাম করতে পারবো । শিবা ইনু কোম্পানিটি বেশ কয়েকটি প্রজেক্ট আমাদের মাঝে নিয়ে চলে এসেছে আর সেগুলোর মধ্যে শিবা গেম প্রজেক্টেটি বর্তমান গেমিং মার্কেটপ্লেসে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে । আর গেম প্লে করার মাধ্যমে আমরা যে কয়েন গুলো উপার্জন করবো সেগুলো পরবর্তীতে এক্সচেঞ্জ করে টাকা পকেটে নিয়ে নিতে পারবো । আরো একটি মজার বিষয় আপনারা জানলে হয়তো খুশি হবেন আর সেটি হল গেম প্লে করার মাধ্যমে শিবা পয়েন্টগুলো
স্থানান্তর হয়ে থাকবে অর্থাৎ একজনের কাছ থেকে আরেক জনের কাছে চলে যাবে আর
সে ক্ষেত্রে পরবর্তীতে একটি সময় আস্তে আস্তে কয়েন গুলোর মূল্য বেড়ে যাবে । অর্থাৎ যত বেশি বাই সেল হবে তত বেশি কয়েনগুলোর দাম বৃদ্ধি পাবে । ( শিবা গেম খেলে ইনকাম করার উপায় )
শিবা এনএফটি কি ?
বর্তমান সময় পৃথিবীতে একটি নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাব হয়েছে যার নাম হচ্ছে NFT । এখন আপনার অনেকে বলতে পারেন যে এই এনএফটি আবার কি ? এনএফটি হল আবেগীকরণ একটি প্রযুক্তি ? উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে অমিতাব বচ্চনের একটি ছবি এনএফটি বানিয়ে বিক্রি করা হয়েছিল ৮ কোটি টাকায় । আর এই এনএফটির জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ওপেনসি । যেখানে আপনারা এনএসটি বানিয়েও বিক্রি করতে পারবেন এবং যেকোনো ধরনের এনএফটি কিনতেও পারবেন । সেই ওপেন সি প্লাটফর্ম গুলোর মতই এই শিবা ইনো কোম্পানি এনএসটি মার্কেটপ্লেস তৈরি করেছে । যেখান থেকে যে কেউ চাইলে NFT কিনতে এবং বিক্রি করতে পারবে । এখন আপনারা বুঝতে পারছেন এক্ষেত্রেও কিন্তু শিবা ইনু কোম্পানি পিছিয়ে নেই । অর্থাৎ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে কিন্তু কোম্পানিটি এগিয়ে যাচ্ছে । ( shiba nft price prediction )
শিবা কয়েন কেন কিনে রাখা উচিত ?
কিছুদিন আগে আপনারা হয়তো শুনেছিলেন পেয়াজ প্রতি কেজিতে 250 টাকার
উপরে হয়ে গিয়েছিল । এই দাম দিয়ে কিন্তু আবার অনেকে কিনতেও পারেনি এটা
কেন হয়েছিল জানেন ? যে পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হওয়ার কথা ছিল সে পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানি হয়নি । কিন্তু রপ্তানির মার্কেটপ্লেস ছিল বড় যে কারনে অল্প পেয়েজ থাকার কারণে দাম বেড়ে গিয়েছিল স্বাভাবিকভাবেই । এটা হল অফলাইনে বিজনেস করার একটি কৌশল । অর্থাৎ আমদানি যদি কম থাকে এবং রপ্তানি যদি বেশি থাকে তাহলে সে পণ্য সামগ্রী মূল্য অটোমেটিকলি বেড়ে যায় । উদাহরণস্বরূপ স্বর্ণের উদাহরণই দেওয়া যাক পাঁচ বছর আগে যে স্বর্ণের দাম ভরিপতি ছিল 40000 টাকার উপরে সেটা এখন বৃদ্ধি পেয়ে ভরিপ্রতি হয়েছে ৭০ হাজার টাকার উপরে হয়তোবা সামনে আরো বেড়ে যাবে এটা হওয়ার একটি কারণ হতে পারে স্বর্ণ উৎপাদন হওয়ার থেকে স্বর্ণের রপ্তানি করার মার্কেটপ্লেস অনেক বড় । এই কারণে কিন্তু স্বর্ণের দাম এত বেশি । এবার আসি শিবা কয়েন এর বিষয়ে । এখন সিবা কয়েন যেমন বর্তমানে মার্কেটে অনেক বেশি রয়েছে এবং মার্কেট ক্যাপ অনেক কম রয়েছে । সে কারণে সিবা কয়েনের দাম এখন অনেক কম , আবার যখন এই কয়েন গুলো অনেক মানুষের হাতে চলে যাবে , আবার কোম্পানি অনেক কয়েন বান করে ফেলবে এবং সিবা কয়েনের মার্কেট ক্যাপ বেড়ে যাবে তখন কিন্তু এমনিতেই এই কয়েকগুলোর
দাম স্বাভাবিকভাবেই বাড়তে থাকবে । এজন্য হয়তো অপেক্ষা করতে হবে । তবে
আপনি যদি অল্প প্রফিট নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে চান তাহলে এখন যদি ১০ ডলার
পরিমাণ সিবা কয়েন কিনে রাখেন দেখা গেল সেটি থেকে ছয় মাস পর 500% বেরে গেল এবং ৫০০০ ডলার হয়ে গেল আপনার ১০ ডলার দিয়ে কিনা কয়েন গুলো । আবার ছয় মাস পর এখান থেকে যদি ১০০০% দাম বেড়ে যায় কিংবা আরও ১-২ বছর পর প্রতিটা কয়েনের প্রাইস এক দুই ডলারের উপরে চলে আসে তাহলে আপনি কি পরিমান প্রফিট করতে পারবেন একবার ভেবে দেখুন ।
তবে মনে রাখবেন এসব মার্কেটপ্লেস থেকে যে শুধু লাভ হবে এমনটা কিন্তু নয় এখানে লস এর সম্ভাবনাও রয়েছে । আপনি ১০ ডলার দিয়ে যে কয়েন গুলো কিনেছেন সেটার মূল্য ভেনিস ও দাম কমে যেতে পারে অর্থাৎ এখানে রিস্ক রয়েছে । তবে আপনি যদি এখন কয়েন কিনে রাখতে চান আপনার নিজের দায়িত্বে তাহলে আমি বলবো ৫ থেকে ১০ ডলার বা সর্বোচ্চ ৫০ ডলার সমপরিমাণ কয়েন কিনে রাখতে পারেন । তবে হ্যাঁ আপনি এখানে কখনোই ধার করে টাকা এনে ইনভেস্ট করবেন না যদি আপনার নিজস্ব টাকা থাকে বেশি তাহলে সেখান থেকে আপনি চাইলে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন । ( shiba coin future value )
0 মন্তব্যসমূহ